এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

কাউন্টার পোষ্ট

#counter_post_from_krishna_sokha
দাবীঃ
Abdullah Al-Amin >
১) সনাতনে ধর্ষনের বিচার কি?
২) নারীরা পিতৃপরিবার থেকে কি পরিমান সম্পদ উত্তরাধিকার হিসেবে পাবে?
৩) যুদ্দবন্দি নারীদের ইদ্দতের নীতিমালা কি?
৪) মনুসংহিতা ২/২১৩, বলছে ইহলোকে পুরুষের দূষিত করাই নারীদিগের কর্ম।
মনুর বিচারে নারীদের কি অধিকার থাকে?
****পিতৃসম্পত্তির সমবন্টন নিশ্চিতকারী সর্বপ্রথম গ্রন্থ পবিত্র বেদ। অনেক বিধর্মীরা এ ব্যাপারে উচ্চবাচ্য করলেও একমাত্র বেদই এক্ষেত্রে সাম্য বজায় রেখেছে।
ঋগ্বেদে বলা হয়েছে-
“ন জাময়ে তান্বো রিকথমারৈক্ চকার গর্ভং সনিতুর্নিধানম্। যদী মাতরো জনয়ন্ত বহ্নিমন্যঃ কর্তা সুকৃতোরণ্য ঋন্ধন্।।” ঋগ্বেদ ৩/৩১/২
অর্থাৎ পুত্র কন্যাকে (ভাই তার বোনকে) পিতৃসম্পত্তি থেকে আলাদা করে দেয় না, তা সমানই থাকে। বরং সে তার বোনকে শিক্ষিত, সংস্কৃতিবান করে গড়ে তোলে এবং স্বামীর হাতে তুলে দেয়। পিতা-মাতা পুত্র-কন্যার জন্ম দেন প্রথমজনকে (পুত্রকে) পারিবারিক দায়িত্ব অর্পণের জন্য এবং দ্বিতীয়জনকে (কন্যাকে) পবিত্রতা ও গুণের প্রতীক হিসেবে।
.
ব্যাখ্যাঃ এই মন্ত্রে পুত্র ও কন্যার সম্পত্তির উত্তরাধিকারের প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে। কোন দম্পতির যদি একটি কন্যাসন্তান থাকে তবে পিতৃসম্পত্তির পুরো ভাগটাই সে পাবে, যদি তার ভাই থাকে তবে সম্পত্তি দুজনের মধ্যে সমানভাবে ভাগ হবে, পুত্র কখনোই এককভাবে সম্পত্তি পাবে না। আর ভাইয়ের কর্তব্য হল বোনকে শিক্ষা-সংস্কৃতিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ হিসেবে গড়ে তোলা। পুত্রসন্তানের কাজ সংসারের দায়িত্বভার নেয়া আর কন্যাসন্তনকে পিতা-মাতার জন্য পবিত্রতা ও গুণের প্রতীক হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।
@@@@সনাতন ধর্মে ধর্ষণের শাস্তি ---- মনুস্মৃতি--- ৮।৩৭২ পশুমাংসং দাহয়েৎ পাপং শয়নে তপ্ত আয়সে। অভ্যাদধ্যুশ্চ কাষ্ঠানি তত্র দহ্যেত পাপকৃৎ।।
.
★অনুবাদঃ সেই রূপে যে পুরুষ তাহার স্ত্রীকে পরিত্যাগ করিয়া পরস্ত্রী বা বেশ্যাগমন করে বা অন্য স্ত্রীলোককে ধর্ষণ করে,, সেই পাপীকে উতপ্ত লৌহ পালঙ্কে শায়িত করিয়া বহুলোকের সম্মুখে জীবিত অবস্থায় ভস্মীভূত করিবে
★★★★দাসদাসীর প্রতি আচরণবিধি,মনুসংহিতা ও একজন 'নাদিয়া মুরাদ ' এর দুঃখগাথা"
সনাতন ধর্মগ্রন্থ সকলের প্রতি সর্বক্ষেত্রে মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি প্রদর্শন করতে বলে।এ প্রসঙ্গেবেদের পবিত্র বাণীঃ মনুর্ভবঃ(মানুষ হও)।একজন মানুষ সকলের প্রতিই সমান আচরণ করবে এটাই বিধেয়।সে হোক তার অধীন দাসদাসী বা অন্য কেউ।তাই সনাতন শাস্ত্রে দাস দাসীদের প্রতি অত্যন্ত মানবিক আচরণের তাগিদ দেওয়া হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে মনুসংহিতার বিধান নিম্নরূপঃ
भुक्तवत्स्वथ विप्रेषु स्वेषु भृत्येषु चैव हि ।भुञ्जीयातां ततः पश्चादवशिष्टं तु दम्पती ।। (মনুস্মৃতি ৩/১১৬)
অনুবাদঃ
ব্রাহ্মণ আত্মীয় স্বজন ও দাস দাসীদের ভোজনের পর বাকি খাদ্য গৃহকর্তা ও গৃহকর্ত্রী ভোজন করবে।
मातापितृभ्यां जामीभिर्भ्रात्रा पुत्रेण भार्यया ।दुहित्रा दासवर्गेण विवादं न समाचरेत् ।। (মনুস্মৃতি ৪/১৮০)
অনুবাদঃ পিতামাতা, নারী আত্মীয়া,ভ্রাতা,পত্নী-পুত্র ও দাস-দাসীর সাথে কেউ যেন বিবাদ না করে।
किं चिद् एव तु दास्यः स्यात् संभाषां ताभिर् आचरन् । प्रैष्यासु च-एकभक्तासु रहः प्रव्रजितासु च ।।
(মনুস্মৃতি ৮/৩৬৩)
অনুবাদঃ
এরপরে ও যে তার দাসী বা তপস্বিনীর সাথে গোপনে মিলিত হয়, তার জন্য জরিমানা বিধান রয়েছে।
সিদ্ধান্তঃ
1.দাসদাসীদের খাদ্যসহ সকল মৌলিক অধিকার কর্তা দেবেন।
2.দাসদাসীদের উপর কোনো নির্যাতন ও কলহ করা চলবে না।
3.দাস দাসী ও তপস্বিনী (দেবদাসী)দের সাথে অবৈধ যৌন সম্পর্কও নিষিদ্ধ।
তবে আমাদের প্রতিবেশী ও তথাকথিত সাম্যের ধর্ম ইসলামে দাসী নারীর প্রতি ব্যবহার দেখে মানুষ কেন,পশুরাও বোধহয় শঙ্কিত হবে।
>>>>মনুসংহিতা ২/২১৩, বলছে ইহলোকে পুরুষের দূষিত করাই নারীদিগের কর্ম।
এইখানে, অধার্মিক নারীকে বুঝানো হয়েছে।
কেননা ধার্মিক, সৎ নারীর হয়,কল্যাণময়ী, গৃহের শোভাবর্দ্ধনকারী, পতি সেবা পরায়ন, শশুরের শক্তিদায়িনী, শাশুড়ীর আনন্দ দায়িনী, গৃহকার্যে নিপুনা হও।
এছাড়াও দেখে নিন
इयमग्ने नारी पतिम्विदेष्ट सोमो हि राजा सुभगा कृणोति । सुवाना पुत्रान्महिषी भवाति गत्वा पति सुभगा वि राजतु ।। অথর্ব বেদ ২/৩৬/৩
অনুবাদঃ হে প্রজাপতি, এই রমণী যেন উপযুক্ত স্বামী পায়। উপযুক্ত সদাচারী স্বামী তাকে সর্বদা খুশি রাখে। এই নারী যেন বংশধারা বহন করে ও তার গৃহের কর্ত্রী হয়ে স্বামীর সঙ্গী হয় ও তাকে উন্নতির পথে পরিচিলিত করে।(বিদ্যানাথ শাস্ত্রী)
भगस्त्वेतो नयतु हस्तगृह्याश्विना त्वा प्र वहतां रथेन । गृहान्नाछ गृहपत्नी यथासो वसिनी त्वं विदथमा वदासि ।। অথর্ব বেদ ১৪/১/২০
অনুবাদঃ
হে নারী,সদাচারী স্বামী যেন তোমার হাত ধরে ঘরে নিয়ে যায়।শ্বশুর শাশুড়ি যেন রথে করে ঘরে নিয়ে গিয়ে সকল আরাম আয়েশ ও নিরাপত্তা প্রদান করে।তোমার নতুন ঘরে নতুন সাথীদের সাথে যাও।সেখানে সংসারের কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করে সংসারের কর্ত্রী হয়ে সবাইকে সন্মান ও
 #counter_post_from_krishna_sokha
দাবীঃ
Abdullah Al-Amin >
১) সনাতনে ধর্ষনের বিচার কি?
২) নারীরা পিতৃপরিবার থেকে কি পরিমান সম্পদ উত্তরাধিকার হিসেবে পাবে?
৩) যুদ্দবন্দি নারীদের ইদ্দতের নীতিমালা কি?
৪) মনুসংহিতা ২/২১৩, বলছে ইহলোকে পুরুষের দূষিত করাই নারীদিগের কর্ম।
মনুর বিচারে নারীদের কি অধিকার থাকে?
****পিতৃসম্পত্তির সমবন্টন নিশ্চিতকারী সর্বপ্রথম গ্রন্থ পবিত্র বেদ। অনেক বিধর্মীরা এ ব্যাপারে উচ্চবাচ্য করলেও একমাত্র বেদই এক্ষেত্রে সাম্য বজায় রেখেছে।
ঋগ্বেদে বলা হয়েছে-
“ন জাময়ে তান্বো রিকথমারৈক্ চকার গর্ভং সনিতুর্নিধানম্। যদী মাতরো জনয়ন্ত বহ্নিমন্যঃ কর্তা সুকৃতোরণ্য ঋন্ধন্।।” ঋগ্বেদ ৩/৩১/২
অর্থাৎ পুত্র কন্যাকে (ভাই তার বোনকে) পিতৃসম্পত্তি থেকে আলাদা করে দেয় না, তা সমানই থাকে। বরং সে তার বোনকে শিক্ষিত, সংস্কৃতিবান করে গড়ে তোলে এবং স্বামীর হাতে তুলে দেয়। পিতা-মাতা পুত্র-কন্যার জন্ম দেন প্রথমজনকে (পুত্রকে) পারিবারিক দায়িত্ব অর্পণের জন্য এবং দ্বিতীয়জনকে (কন্যাকে) পবিত্রতা ও গুণের প্রতীক হিসেবে।
.
ব্যাখ্যাঃ এই মন্ত্রে পুত্র ও কন্যার সম্পত্তির উত্তরাধিকারের প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে। কোন দম্পতির যদি একটি কন্যাসন্তান থাকে তবে পিতৃসম্পত্তির পুরো ভাগটাই সে পাবে, যদি তার ভাই থাকে তবে সম্পত্তি দুজনের মধ্যে সমানভাবে ভাগ হবে, পুত্র কখনোই এককভাবে সম্পত্তি পাবে না। আর ভাইয়ের কর্তব্য হল বোনকে শিক্ষা-সংস্কৃতিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ হিসেবে গড়ে তোলা। পুত্রসন্তানের কাজ সংসারের দায়িত্বভার নেয়া আর কন্যাসন্তনকে পিতা-মাতার জন্য পবিত্রতা ও গুণের প্রতীক হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।
@@@@সনাতন ধর্মে ধর্ষণের শাস্তি ---- মনুস্মৃতি--- ৮।৩৭২ পশুমাংসং দাহয়েৎ পাপং শয়নে তপ্ত আয়সে। অভ্যাদধ্যুশ্চ কাষ্ঠানি তত্র দহ্যেত পাপকৃৎ।।
.
★অনুবাদঃ সেই রূপে যে পুরুষ তাহার স্ত্রীকে পরিত্যাগ করিয়া পরস্ত্রী বা বেশ্যাগমন করে বা অন্য স্ত্রীলোককে ধর্ষণ করে,, সেই পাপীকে উতপ্ত লৌহ পালঙ্কে শায়িত করিয়া বহুলোকের সম্মুখে জীবিত অবস্থায় ভস্মীভূত করিবে
★★★★দাসদাসীর প্রতি আচরণবিধি,মনুসংহিতা ও একজন 'নাদিয়া মুরাদ ' এর দুঃখগাথা"
সনাতন ধর্মগ্রন্থ সকলের প্রতি সর্বক্ষেত্রে মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি প্রদর্শন করতে বলে।এ প্রসঙ্গেবেদের পবিত্র বাণীঃ মনুর্ভবঃ(মানুষ হও)।একজন মানুষ সকলের প্রতিই সমান আচরণ করবে এটাই বিধেয়।সে হোক তার অধীন দাসদাসী বা অন্য কেউ।তাই সনাতন শাস্ত্রে দাস দাসীদের প্রতি অত্যন্ত মানবিক আচরণের তাগিদ দেওয়া হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে মনুসংহিতার বিধান নিম্নরূপঃ
भुक्तवत्स्वथ विप्रेषु स्वेषु भृत्येषु चैव हि ।भुञ्जीयातां ततः पश्चादवशिष्टं तु दम्पती ।। (মনুস্মৃতি ৩/১১৬)
অনুবাদঃ
ব্রাহ্মণ আত্মীয় স্বজন ও দাস দাসীদের ভোজনের পর বাকি খাদ্য গৃহকর্তা ও গৃহকর্ত্রী ভোজন করবে।
मातापितृभ्यां जामीभिर्भ्रात्रा पुत्रेण भार्यया ।दुहित्रा दासवर्गेण विवादं न समाचरेत् ।। (মনুস্মৃতি ৪/১৮০)
অনুবাদঃ পিতামাতা, নারী আত্মীয়া,ভ্রাতা,পত্নী-পুত্র ও দাস-দাসীর সাথে কেউ যেন বিবাদ না করে।
किं चिद् एव तु दास्यः स्यात् संभाषां ताभिर् आचरन् । प्रैष्यासु च-एकभक्तासु रहः प्रव्रजितासु च ।।
(মনুস্মৃতি ৮/৩৬৩)
অনুবাদঃ
এরপরে ও যে তার দাসী বা তপস্বিনীর সাথে গোপনে মিলিত হয়, তার জন্য জরিমানা বিধান রয়েছে।
সিদ্ধান্তঃ
1.দাসদাসীদের খাদ্যসহ সকল মৌলিক অধিকার কর্তা দেবেন।
2.দাসদাসীদের উপর কোনো নির্যাতন ও কলহ করা চলবে না।
3.দাস দাসী ও তপস্বিনী (দেবদাসী)দের সাথে অবৈধ যৌন সম্পর্কও নিষিদ্ধ।
তবে আমাদের প্রতিবেশী ও তথাকথিত সাম্যের ধর্ম ইসলামে দাসী নারীর প্রতি ব্যবহার দেখে মানুষ কেন,পশুরাও বোধহয় শঙ্কিত হবে।
>>>>মনুসংহিতা ২/২১৩, বলছে ইহলোকে পুরুষের দূষিত করাই নারীদিগের কর্ম।
এইখানে, অধার্মিক নারীকে বুঝানো হয়েছে।
কেননা ধার্মিক, সৎ নারীর হয়,কল্যাণময়ী, গৃহের শোভাবর্দ্ধনকারী, পতি সেবা পরায়ন, শশুরের শক্তিদায়িনী, শাশুড়ীর আনন্দ দায়িনী, গৃহকার্যে নিপুনা হও।
এছাড়াও দেখে নিন
इयमग्ने नारी पतिम्विदेष्ट सोमो हि राजा सुभगा कृणोति । सुवाना पुत्रान्महिषी भवाति गत्वा पति सुभगा वि राजतु ।। অথর্ব বেদ ২/৩৬/৩
অনুবাদঃ হে প্রজাপতি, এই রমণী যেন উপযুক্ত স্বামী পায়। উপযুক্ত সদাচারী স্বামী তাকে সর্বদা খুশি রাখে। এই নারী যেন বংশধারা বহন করে ও তার গৃহের কর্ত্রী হয়ে স্বামীর সঙ্গী হয় ও তাকে উন্নতির পথে পরিচিলিত করে।(বিদ্যানাথ শাস্ত্রী)
भगस्त्वेतो नयतु हस्तगृह्याश्विना त्वा प्र वहतां रथेन । गृहान्नाछ गृहपत्नी यथासो वसिनी त्वं विदथमा वदासि ।। অথর্ব বেদ ১৪/১/২০
অনুবাদঃ
হে নারী,সদাচারী স্বামী যেন তোমার হাত ধরে ঘরে নিয়ে যায়।শ্বশুর শাশুড়ি যেন রথে করে ঘরে নিয়ে গিয়ে সকল আরাম আয়েশ ও নিরাপত্তা প্রদান করে।তোমার নতুন ঘরে নতুন সাথীদের সাথে যাও।সেখানে সংসারের কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করে সংসারের কর্ত্রী হয়ে সবাইকে সন্মান ও স্নেহের সাথে পরিচালনা করো। (তুলসী শর্মা)
गृह्णामि ते सौभगत्वाय हस्तं मया पत्या जरदष्टिर्यभासः । भगो अर्यमा सविता पुरधिर्मह्य त्वादुर्गार्हपत्वाय देवाः ।।
অথর্ব বেদ ১৪/১/৫০
অনুবাদঃ হে নারী,আমি,তোমার স্বামী তোমার হাত ধরলাম যেন আমাদের পরিবারে সৌভাগ্য আসে ও তুমি সুখী জীবনযাপন করতে পার।ভগ,অর্যমা,সবিতা,পুরন্ধী ও অন্য সকল প্রাকৃতিক সত্তা তোমাকে আমার কাছে উত্তম গার্হস্থ্য জীবনের জন্য পাঠিয়েছে। (তুলসী শর্মা)
सुकिंशुकं वहतुं विश्वरुपं हिरण्यवर्णं सुबृत सुचक्रम् । आरोह सुर्ये अमृतस्य लोकं स्योनं पतिभ्यो बहतुं कृणु त्वम् ।।
অথর্ব বেদ ১৪/১/৬১
অনুবাদঃ
হে বধূ উত্তমরূপে সাজানো পুষ্পশোভিত গার্হস্থ্য জীবনের চূড়ায় ওঠো এবং সদাচারী হয়ে এগিয়ে যাও।তুমি এই নতুন গৃহে নতুন ভোরের সূর্য।গার্হস্থ্য জীবনের মাধ্যমে মুক্তি ও অমরত্বের নতুন দিগন্তে যাও।তোমার পতি ও পরিবারের অন্য সদস্যদের জীবন মঙ্গলময় করে তোল ও পৃথিবীতে এক টুকরো স্বর্গ রচনা কর। (তুলসী শর্মা)
ঔঁ শান্তি

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন